ভিনগ্রহের প্রাণী এলিয়েন কি আছে ?এলিয়েনের সাথে কাজ করছে NASA

 ভিনগ্রহের প্রাণী এলিয়েন কি আছে ?এলিয়েনের সাথে কাজ করছে NASA 




 ভিনগ্রহের প্রাণী এলিয়েন কি আছে ?এলিয়েনের সাথে কাজ করছে NASA 


 ভিনগ্রহের প্রাণী এলিয়েন কি আছে ?এলিয়েনের সাথে কাজ করছে NASA 


নাসা হল পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গবেষণা কেন্দ্র। যারা গত এক শতকে এমন অনেক বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছে যা সত্যি অভাবনীয়। কিন্তু কিভাবে নাসা এত সাফল্য অর্জন করল এটা নিয়ে সবার মনেই একটি ভাবনা রয়েছে। অনেকেই মনে করেন নাসার সাথে এলিয়েনের সম্পর্ক রয়েছে।

নাসার পাঁচটি গোপন রহস্য রহস্যময় তথ্য:

 1.Multi-Colored Object

International Space Station থেকে বিজ্ঞানীদের ক্যামেরায় একটি Multi-Colored Object ধরা পড়ে। যেটিকে এলিয়েন স্পেসশিপ (Alien Spaceship) বলে ধারণা করা। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে নাসা সরাসরি সকল কিছু সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। কিন্তু 2016 সালের নভেম্বরে তাদের ক্যামেরায় এমন কিছু ধরা পড়ে যা তারা সাধারণ মানুষকে দেখাতে  চাচ্ছিল না। ফলে দর্শকদের মনিটর হঠাৎই নীল হয়ে যাবে। সবার কাছে এটা আজও রহস্য রয়ে গেল। এমন কি ছিল যেটা নাচা সবার কাছ থেকে লুকিয়ে রাখতে চাইছিল। কি করতে চলেছে পৃথিবীর চারপাশে? মানব জাতি কি বিপদের মধ্যে পড়তে চলেছে? আমরা কিছুই জানিনা 2017 সালে নাসার ক্যামেরায় এমন একটি স্পেসশিপ ধরা পড়ে যেটি পৃথিবীর কোন স্পেসশিপ ছিল না। স্পেসশিপ টা এলিয়েন স্পেসশিপ বলে ধারণা করা হয়।

2.Filming Apollo-11

 ভিনগ্রহের প্রাণী এলিয়েন কি আছে ?এলিয়েনের সাথে কাজ করছে NASA 


অ্যাপোলো ইলেভেন এর অভিযানের ব্যাপারে আমরা কমবেশি সবাই জানি। এটি ছিল মানুষের প্রথম চন্দ্র অভিযান। 1969 সালে নীল আর্মস্ট্রং, এই ডউনল্ড লিনক এবং মাই কলিন্সের মাধ্যমে সংঘটিত হয়।


  চন্দ্র অভিযান প্রত্যক্ষ করার জন্য 1964 স্টেশন থেকে সিগন্যাল গ্রহণ এবং প্রদান করা হয়। পর্যবেক্ষকগণ নভোচারীদের চাঁদে হাটার দৃশ্য ধারণ করতে গিয়ে এমন কিছু দৃশ্য দেখতে পান যা তাদের ভাবিয়ে তোলে। তারা এমন কিছু পায়ের ছাপ দেখতে পান যা পৃথিবী থেকে আসা নভোচারীদের ছিলনা। নীল আর্মস্ট্রং বলেছেন তাদের পায়ের চিহ্ন গভীরতা ছিল মাত্র এক ইঞ্চির মত। যেখানে ফুটেজ এর পাওয়া পায়ের চিহ্ন গভীরতা ছিল অনেক বেশি। এরপর ক্যামেরায় যা ধরা পড়ে তা রীতিমতো পর্যবেক্ষকদের বাকরুদ্ধ করে দেয়। একটি এলিয়েন ধরা পড়ে। এলিয়েন চাইলেই ধ্বংস করে দিতে পারে পৃথিবীর মানব সভ্যতা। এই তথ্য আমেরিকান গভারমেন্ট কে না জানিয়ে সম্পূর্ণ বিষয়টিকে গোপন রাখে।

3.The Black Night


 ভিনগ্রহের প্রাণী এলিয়েন কি আছে ?এলিয়েনের সাথে কাজ করছে NASA 



ব্ল্যাক নাইট হল একটি স্পেসশিপ  স্যাটেলাইট। যা প্রতিনিয়ত পৃথিবী কে  প্রদক্ষিণ করে চলেছে। বিজ্ঞানের মনে অনেক রকমের ধারণা এই স্পেসশিপ নিয়ে। অধিকাংশ মানুষ এটা মনে করেন যে এটি একটি এলিয়েন স্যাটেলাইট যা অনবরত পৃথিবীর তথ্য এলিয়েনদের নিকট পৌঁছে দিচ্ছে। অন্যদিকে নাসার বক্তব্য হলো এগুলো স্পেসশিপে ঘুরতে থাকা আবর্জনা। সোভিয়েত ইউনিয়ন এটা নিয়ে একটি পরীক্ষা চালায়। পরীক্ষা করে জানা যায় স্পেসশিপ 13 হাজার বছর পুরনো। অর্থাৎ এটি 13 হাজার বছর ধরে পৃথিবীতে প্রদক্ষিণ করে চলেছে। যার মনে হল এই ব্ল্যাক নাইটের বিষয়টি নাসা জনগণের কাছ থেকে লুকিয়ে রেখেছিল।

4.Three UFOS




 ভিনগ্রহের প্রাণী এলিয়েন কি আছে ?এলিয়েনের সাথে কাজ করছে NASA 




নাসার সম্প্রচার চলাকালীন সময় অনেক সময় পর্যবেক্ষকদের কম্পিউটার মনিটর লাল অথবা নীল হয়ে যায়। অনেকেই মনে করেন এটি একটি সিগন্যালের সমস্যা কারণেই হয়। কিন্তু আসল সত্যটা হলো নাসা ইচ্ছা করেই এই সময়টাতে ক্যামেরায় ধরা পড়া এলিয়েনের প্রমাণ প্রকাশ করতে চায় না। মহাকাশে ইন্টার্নেশনাল স্পেস স্টেশন সহ অনেকগুলো লাইভ টেলিকাস্ট স্যাটেলাইট রয়েছে। সেখান থেকেই সত্যিই অসাধারণ সুন্দর লাগে আমাদের এই পৃথিবী কে দেখতে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে অনেক রহস্যময় ঘটনা ঘটে যা জানলে আমরা বিস্মিত হয়ে পড়বো। 2011 সালের 30 শে জুন ইন্টার্নেশনাল স্পেস স্টেশন এর এইচডি ক্যামেরা পৃথিবী থেকে তিনটি আলোকরশ্মি উড়ে যেতে দেখা যায়। সে সময় পর্যবেক্ষকদের মনিটরে লেখা আসে Please Waiting। তারপরেই ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন এর সাথে সিগন্যাল লস হয়ে যায়। তাদের মনে হয় ওই তিনটি আলোকরশ্মি UFOS ছিল। কিন্তু সঠিক তথ্যটা আজও অজানা।

5.The Tether Incident


নাসা প্রায়ই বিভিন্ন সময় মহাকাশে পরীক্ষা চালিয়ে থাকে। যা অধিকাংশ সময়ই সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকে। হাজার 996 সালে নাসা এমনই একটি প্রোগ্রাম শুরু করে যার নাম The Tether Incident। এক্সপেরিমেন্ট এর ব্যবহৃত মেশিন বিভিন্ন স্পেসশিপের ম্যাগনেটিক ফিল্ড ক্যাপচার করতে সক্ষম ছিল। প্রযুক্তিটি কোন এক সময় গন্ডগোল দেখা দিয়ে দুই টুকরো হয়ে যায়। যার এক অংশ পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠে পড়ে যায় এবং অন্য অংশ স্পেস এ ভাসতে থাকে। নাসার এক্সপেরিমেন্ট ব্যর্থ হয়। কিন্তু সৌভাগ্যবশত বেঁচে থাকা অংশের ক্যামেরায় এমন কিছু ধরা পড়ে যা দেখে বিজ্ঞানীরা হতবাক। মহাকাশের ইউ আপু এর উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হয় বিজ্ঞানীরা। যা কিছু ঘটেছিল তার সবকিছুই নাসা রেকর্ড করে রাখছিল। নাসার যেটা দেখছিল তা দেখার জন্য নাসা একেবারেই প্রস্তুত ছিল না। মহাকাশে অসংখ্য এলিয়েন স্পেসশিপ স্পষ্ট দেখতে পেয়েছিল। স্পেসশিপ গুলো নির্দিষ্ট একটি প্যাটার্নে একে অপরের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছিল।
নাসা কি কারনে এইসব তথ্য সবার কাছে গোপন রেখেছিল? এটাও ভাবার বিষয় যে আমাদের পৃথিবী নিরাপদে রয়েছে কিনা?

tag-এলিয়েন গ্রহ,পৃথিবীতে এলিয়েন,এলিয়েন কোথায় থাকে,কোন গ্রহে এলিয়েন আছে,এলিয়েন কোন গ্রহে বাস করে,এলিয়েন কি সত্যিই আছে?,alien,aliens 1986,alien cast,alien 1979 full movie,NASA,NASA News,NASA Live Telecast,NASA live.

Mysterious World
Previous Post Next Post