Coronavirus- করোনা ভাইরাস ইমাম-মাহদির-আগমনের একটি ইঙ্গিত
Coronavirus- করোনা ভাইরাস ইমাম মাহদীর আগমনের একটি ইঙ্গিত।
সমগ্র বিশ্বে নোবেল করোনাভাইরাস এক আতঙ্ক বিরাজ করছে। আল্লাহ তায়ালার একটি গজব হিসেবে সমস্ত পৃথিবীতে সকল মানুষের জন্য একটি বড় ধরনের পরীক্ষা হিসেবে লাখো কোটি মানুষের অন্তরে কম্পন সৃষ্টি করেছে। মহামারী মূলত আল্লাহর একটি গজব।
" মহামারী প্রসঙ্গে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন; এটি আল্লাহর গজব বা শাস্তি এরকম বনী ইসরাইলের একটি গোষ্ঠীর উপর এসেছিল"
এরকম একটি মহামারী বনি ইসরাইল গুষ্টির উপর পড়েছিল এবং এতে বনী-ইসরাঈলের অর্ধেক জাতি মারা গিয়েছিল।
"অতএব কোথাও মহামারী দেখা দিলে এবং সেখানে তোমরা অবস্থান থাকলে সে জায়গা থেকে চলে এসো না অন্যদিকে কোন এলাকায় এটা দেখা দিলে এবং সে জায়গায় তোমরা অবস্থান না করলে সে জায়গায় যেও না" (তিরমিজি)
চীনের এই প্রদেশে বসবাস করা 1 কোটি 10 লাখ মানুষ কেউ চীন সরকার নবীজির দেখানোর পদ্ধতি অনুসারে এ প্রক্রিয়ায় আসা এবং যাওয়া বিচ্ছিন্ন করে ভাইরাসটি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে। কিন্তু এটি আমাদের সবার মাথায় রাখতে হবে এই করোনাভাইরাস টি আল্লাহর দেওয়া একটি গজব। তাই এই ভাইরাসটির নিয়ন্ত্রণ একমাত্র আল্লাহই করবেন। আমাদের শুধু চেষ্টা-সাধনা করে যেতে হবে। কবুল করতে পারেন একমাত্র আল্লাহ তাআলা। সমগ্র পৃথিবীতে অনেক রোগ বের হয়েছে তার আবার প্রতিষেধক বের হয়েছে। কিন্তু করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক দীর্ঘ আট মাস ধরে প্রচেষ্টা করেও আজও বের করা সম্ভব হয়নি। হতে পারে আল্লাহতালা না চাইলে করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক উৎপন্ন করতে অনেক সময় লেগে যাবে। আর এই সময়ের মধ্যে আল্লাহ চাইলে অনেক মানুষের প্রাণ চলে যেতে পারে। আর এই দীর্ঘায়িত সময়টি মানব সভ্যতার একটি বড় ক্ষতির কারণ হবে। হতে পারে এখানে কয়েকশো কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলেম কাজী ইব্রাহিম তার এক বক্তব্যে বলেন" যুগে আমরা বাস করি আগামী কিছুদিনের মধ্যে 600 কোটি মানুষ দুনিয়া ছেড়ে চলে যাবে। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং আসমান-জমিনের অ্যাকশনে কোটি কোটি প্রাণ চলে যাবে। আমরা যে পাপ করেছি তার শাস্তি এখন মাথা পেতে নিতেই হবে।"
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআন পাকে বলেছেন; "জল এবং স্থলে তোমাদের হাত-পায়ের কর্মের দরুন মহামারী ও ক্ষতি ছড়িয়ে পড়েছে।"
আজকে চীনের করোনা ভাইরাস আল্লাহর তরফ থেকে কোন অবিচার নয় বরং এটি আমাদের পাপের ফসল।
কদিন আগেও চীন সরকার মুসলিমদের হিজাব নিকাব পড়া নিষিদ্ধ করেছিলেন। আজকে করনা ভাইরাসের কারণে চীনের নারী তো দূরের কথা নারী-পুরুষ উভয়ই নিকাব পড়ছে। অর্থাৎ নিকাবের মত মাস্ক ব্যবহার করছে।
তাদের যদি প্রশ্ন করা হয় কি জন্য নিকাব পড়ছেন তাহলে উত্তর আসবে বেঁচে থাকার জন্য। মহান আল্লাহ তাআলা ও কিন্তু প্রত্যেক নারীর জন্য হিজাব ও নিকাব বাধ্যতামূলক করেছেন তাদের রক্ষার জন্য। মানে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার জন্য।
তাদের যদি প্রশ্ন করা হয় কি জন্য নিকাব পড়ছেন তাহলে উত্তর আসবে বেঁচে থাকার জন্য। মহান আল্লাহ তাআলা ও কিন্তু প্রত্যেক নারীর জন্য হিজাব ও নিকাব বাধ্যতামূলক করেছেন তাদের রক্ষার জন্য। মানে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার জন্য।
যে সরকার সমস্ত মুসলিমদের রোজা রাখার উপর 144 ধারা জারি করেছেন এবং তাদের জামাতবদ্ধ নামাজকে পুলিশি অ্যাকশন ধারা ভন্ডুল করে দিয়েছিল। সে সরকার আজ বুঝতে পেরেছে আল্লাহর সাথে বাড়াবাড়ি কখনোই ঠিক নয়।