Deepest hole on Earth

Deepest hole on Earth


কি আছে  পৃৃথিবীর ভূ- গর্বে ?

Deepest hole on Earth

পৃথিবী এমন একটা গ্রহ যার কোন শেষ নাই। এর সৃষ্টিলগ্ন থেকে আজ অব্দি বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন হতে চলেছে প্রতিনিয়ত আর এর সঙ্গে সঙ্গে রহস্যময় অনেক সৃষ্টি আমাদের দৃষ্টিগোচর হচ্ছে। 


Deepest hole on Earth

কিন্তু এসব প্রাকৃতিক রহস্যময় জায়গা সৃষ্টির বাইরে আরও অনেক আশ্চর্যজনক জায়গা রয়েছে যা মানুষের সৃষ্টি । এমনই একটা মানব সৃষ্ট আশ্চর্যজনক জায়গা হল কোলা সুপারডিপ হোল। পৃথিবীর গভীরতম গর্ত হিসেবে পরিচিত 
এবং অধিকরন।বিজ্ঞানীরা মাটির নিচে এমন কিছু দেখতে পেয়েছে যা দেখে বিশ্ববাসী হতবাক হয়ে গিয়েছে। আর আজকে  আমরা কথা বলতে চলেছি জাহান্নাম কেমন হবে তা পুরোপুরি ভাবে বুঝতে পারবেন।
  সমুদ্রের নিচে মানুষের খুঁজে পাওয়া গভীরতম স্থান টির নাম হল প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা ট্রেঞ্চ হাজার 994 অবস্থিত ।
পৃথিবীর সবথেকে গভীরতম গর্ত সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 12262 মিটার নিচে অবস্থিত। এর নাম এবং নিয়ে নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন যা পরবর্তীকালে মানবেতিহাসে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করে একটি প্রজেক্ট শুরু করা হয় ।
এর প্রজেক্ট এর উদ্দেশ্য ছিল পৃথিবীর গভীরতা সম্পন্ন করা এবং যাতে কার্যসম্পাদনকারী 12262 মিটার পর্যন্ত ট্রেনিং করা সম্ভব হয়।
 বর্তমান সময়ে তথ্য অনুযায়ী পৃথিবীর সবথেকে গভীরতম গর্ত স্বাভাবিকভাবে জায়গা করে নিয়েছে এটি যার তাপমাত্রা 180 ডিগ্রি সেলসিয়াস।



 এরপর তারা বলেছে কিছু প্রাণীর কথা যাদের অস্তিত্ব 6700 মিটার গভীর খুঁজে পাওয়া গনির। আর বিজ্ঞানীদের কথা মতোই করতে 
এটা সবথেকে অদ্ভুত জিনিস এত গভীরে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা স্বাভাবিক ভাবেই সম্ভব নয় ।তাই এসবের উপস্থিতি বিজ্ঞানীদেরকে ভাবিয়ে তোলে একটা কারণ অবশ্যই তাপমাত্... 
কারণ মাটির যত গভীরে যাওয়া যায় এর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে তাই এই তাপমাত্রায় কোন জীবের পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভব নয় কিন্তু বিজ্ঞানীদের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণিত হয় 
কারণ,
একটু খুঁজে পাওয়া গিয়েছ পাথর যা কোটি কোটি বছরের পুরন।।আর  বিজ্ঞানীরা এই গর্ত খনন করার সময় অত্যধিক তাপমাত্রার সম্মুখীন হন। 
এই তাপমাত্রা ছিল 180 ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি পৌঁছালে বিজ্ঞানের উদ্দেশ্য কিন্তু এত বছর ধরে খনন করার পরেও পৃথিবীর মাত্র 2% সম্ভব হয় ।
এছাড়াও তারা অনেক কিছু খুঁজে পায় কিন্তু হঠাৎ করেই গর্ত খনন কাজ বন্ধ করে দেয়া হয় এর পেছনে অনেক কারণের কথা জানা গিয়েছে যার মধ্যে একটি অন্যতম কারণ হলো তাদের তাপমাত্রা বিজ্ঞানীদের কাছে বিপদজনক বলে মনে হয়েছিল
 আরো কারণ হলো পাত্র-পাত্রীর করার কাজটি অত্যন্ত সুবিধাজনক করে প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য ছিল 15 কিলোমিটার নিয়েছিলেন উষ্ণতা 350 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় কোন কাজ করবে না 2006 সালে বন্ধ করে দেয়া হইয়।
এর সাথে বিল্ডিং এর সমস্ত উপকরণ গুলো নষ্ট করে দেয়া হয় ।ওই দেশের সরকার এই তত্থতি গোপন রেখেছিল যে কেন কাজ করা বন্ধ ছিল।সাধারন জনগন কে এর রহস্য তি বলা হয় নি।ভিবিন্ন বিশ্লেষকদের তথ্য অনুযায়ী এর মূল কারন ছিল  এই গর্ত খুরতে খুরতে বিজ্ঞানীরা নরক বা জাহান্নাম এর শন্ধান পেয়ে জায়। সেখান থেকে ভিবিন্ন মানুষের ভয়ঙ্কর শব্ধ বা আর্তনাদ এর শব্ধ পাওয়া যায়।
গর্তটি মূলত এই কারনেই বন্ধ করে দেওয়া হয়।রাশিয়ান বিজ্ঞানীরা এই গরততি খোরার শময় একটি মাইক্রপোন যুক্ত করে ছিল যাতে জাহান্নাম এর একটি শব্ধ রেকর্ড করা হয়।বিজ্ঞানীরা এটিকে অতি পাক্রিতিক নিয়ম বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।তারা বলেন অভন্তরে লাভার কারনে এমন তা হতে পারে।

কারন বাহিরে থেকে পৃথিবী কে শান্ত  মনে হলেও পৃথিবীর ভিতরের ভাগ শান্ত না।কিন্তু অই রেকর্ডটি শুনলে এই যুক্তিগুলো কোন ভাবেই মেনে নেওয়া সম্ভব নয়।
Previous Post Next Post