মিশরের পিরামিড|Egypt Pyramid

          মিশরের পিরামিড|Egypt Pyramid

মিশরের পিরামিডের অজানা সব তথ্য
Egypt Pyramid

মিশরের পিরামিডের অজানা রহস্য যা আপনাকে ভাবিয়ে তুলবে।

মিশরের পিরামিড|Egypt Pyramid,মিশরের পিরামিড
Egypt Pyramid

মিশরের পিরামিড|Egypt Pyramid

#পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় স্থান হচ্ছে মিশর। আজ থেকে প্রায় 4 হাজার বছর আগে মিশরের জনগণ কিছু সুন্দর মনমুগ্ধকর কারুকাজ নির্মাণ করেছিল। আরে নির্মাণ কাজের সাথে সাথে তারা কিছু রহস্য রেখে গিয়েছিল। এলিয়েনের অস্তিত্ব পিরামিড সাথে আকাশের তারার শ্রেণীবিন্যাস পিরামিডের ভেতর প্রাকৃতিক এসি যার টেম্পারেচার সবসময় 20 ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকে। এ সমস্ত ঘটনার উত্থাপন বিজ্ঞানীদের আজও ভাবিয়ে তুলেছে। সবচেয়ে বড় রহস্য এই যে এত বড় বড় পিরামিড কিভাবে তখন আবিষ্কার করেছিল।

মিশরের পিরামিড|Egypt Pyramid,মিশরের পিরামিড
Egypt Pyramid                     

মিশরের পিরামিড|Egypt Pyramid

# মিশরের পিরামিড এক একটা মাস্টারপিস। পৃথিবীর সব বিখ্যাত জায়গার মধ্যে একটি জায়গা হচ্ছে পিরামিড। আমি কি নিয়ে অনেক বছর ধরেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হচ্ছে। কিন্তু  আজ পর্যন্ত কেউ এর রহস্য উত্থাপন করতে পারেন নি।

# 4000 বছর আগে পিরামিড তৈরি করার জন্য এক একটা পাথরের টুকরো কিভাবে নিয়ে এসেছিল। এটি বানানোর জন্য তারা কি ধরনের কংক্রিট ব্যবহার করেছিল। আর এত নিখুঁতভাবে কিভাবে তারা শ্রেণীবদ্ধ করেছিল। মেশিন ও স্ট্রাকচার ছাড়া এই ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা সাইন্টিফিক ভাবে অসম্ভব। একটা পিরামিডের মধ্যেই 30 লাখেরও বেশি পাথরের টুকরা ব্যবহার করা হয়েছিল। এরকম একটা বড় পাথর এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় মুভ করা অনেক কঠিন। কিন্তু সেখানে একদম পারফেক্ট পজিশনে বসানো হয়েছিল। কিন্তু কিভাবে সম্ভব? কিন্তু চার হাজার বছর আগে তারা এটাই করে দেখিয়েছিল। এক একটা পাথরের টুকরোর ওজন ছিল 2700 থেকে 70,000 কিলোগ্রাম পর্যন্ত।

# বর্তমান বিজ্ঞান যেখানে 20 হাজার কিলোগ্রাম উপরে তুলতে অক্ষম সেখানে কিভাবে 4000 বছর আগে 70,000 কিলোগ্রাম পর্যন্ত পাথর উঠানো হয়েছে।

# পিরামিড কে নিয়ে একটা থিওরি আছে। যে থিওরি কে ওরিয়ন কোরিলেশন থিওরি বলা হয়। যদি আপনি রাতের অন্ধকারে পিরামিডকে দেখেন আপনি আপনি দেখতে পারবেন স্কাই কন্সটেলেশন মানে তারা নক্ষত্রের সাথে শ্রেণীবদ্ধ ভাবে থাকা। আকাশের এই কোন স্টেশনের নাম অরিয়ন বেলট(Orion Belt)।
মিশরের পিরামিড|Egypt Pyramid,মিশরের পিরামিড
Orion Belt

আকাশের এই তিনটি তারা পিরামিডের সাথে শ্রেণীবদ্ধ ভাবে দেখা যায়। এই অসম্ভব ঘটনা দেখে অনেক বিজ্ঞানী মনে করেছেন 4000 বছর আগে আকাশ থেকে এলিয়েন এসেছিল।

# কে বানিয়েছিল মানুষ নাকি এলিয়েন?

এ বিষয়ে নিশ্চিত বলা না গেলেও একটা জিনিস বিজ্ঞানী কে খুব ভাবাচ্ছে যে পিরামিডের সাথে আকাশের ওই তিন তারার কি সম্পর্ক।

# পিরামিডের প্রত্যেকটি অ্যাঙ্গেল রহস্যময়। এর ভিতরের সুরঙ্গ গুলো সবচেয়ে বেশি রহস্যময়। পিরামিডের জায়গায় জায়গায় সুরঙ্গ দিয়ে ভরা। পিরামিড কে এখন পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। পিরামিডের বাহিরের তাপমাত্রা যতই কমবেশি হোক না কেন পিরামিডের ভিতরের তাপমাত্রা সব সময় 20 ডিগ্রি সেলসিয়াস এর মধ্যেই থাকে। এই তাপমাত্রা টি হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে কম্ফোর্টেবল তাপমাত্রা। কিন্তু চার হাজার বছর আগে এটি কিভাবে সম্ভব? এটা কি কাকতালীয় ভাবে হয়েছে নাকি নিশ্চয়ই এলিয়েনের হাত আছে।

# The Great Sphin

মিশরের পিরামিড|Egypt Pyramid,মিশরের পিরামিড
The Great Sphin

পিরামিডের এই ছবিটি কে বলা হয় দ্য গ্রেট স্পিন। এটা এমন এক স্থাপনা যেটার মুখমন্ডল মানুষের মতোই। কিন্তু তার শরীর মানুষের মত না। হাজারো গবেষণা করেও এটি জানা হয়নি স্থাপনাটি কেন বানানো হয়েছিল। স্থাপনাটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্থাপনার মধ্যে একটি। এটার আকৃতি 73.5 মিটার লম্বা। শুধু মুখমণ্ডল টি 20 মিটার লম্বা। কিন্তু এত বড় স্থাপনাটি কয়েকটি পাথরের টুকরো দিয়ে বানানো হয়নি। এটিও উপর থেকে যেমন রহস্যময় তেমনি ভিতরটাও পুরো রহস্যময়।

# পিরামিডের এসকল স্থাপনাগুলো 4000 বছর আগে কিভাবে বানানো সম্ভব ছিল?
Previous Post Next Post